সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পশু-পাখি এবং এর প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিক্রয় কেন্দ্র--

পশু-পাখি এবং এর প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিক্রয় কেন্দ্র-- অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন, খামারে অতীব প্রয়োজনীয় সামগ্রী কোথায় পাওয়া যায় ? তাদের সহ সকল খামারি বন্ধুদের সহযোগীতার মানসে নিচে সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু ঠিকানা উল্লেখ করার চেষ্টা করছি।   ঢাকার ফুলবাড়িয়া-বঙ্গবাজার এলাকায় পশুপাখির ঔষধের একটি মার্কেট রয়েছে। মার্কেটটি নিমতলী মিউনিসিপ্যাল মার্কেট। এটি ঢাকা পশু হাসপাতালের পাশেই অবস্থিত। এই মার্কেটে হাঁস-মুরগীসহ গৃহপালিত সকল পশুপাখির ঔষধ, পশুপাখির খাদ্য, কোয়েল পাখি, কোয়েল পাখির ডিম, খাঁচা এবং ১ দিনের লেয়ার ও ব্রয়লার মুরগী পাওয়া যায়। ঠিকানা এবং অবস্থান-- * পশুপাখির ঔষধের মার্কেট,নিমতলী, মিউনিসিপ্যাল মার্কেট, ফুলবাড়িয়া, ঢাকা। মার্কেটে পণ্য সামগ্রীসহ হাঁস-মুরগী, গরু, ছাগল, কোয়েল পাখি এবং মত্স্যজাত খাদ্য এবং ঔষধ পাওয়া যায়. ফ্রেশ, তীর, সানি ও ন্যাশনাল পোল্ট্রি ফিডস, প্যারাগন, কাজী, সিপি, আফতাব ও অন্যান্য হ্যাচারীর ১ দিনের ব্রয়লার, লেয়ার ও কক বাচ্চা এবং কোয়েল পাখি ও হাঁসের বাচ্চা বুকিং নেওয়া হয়. এছাড়া ড্রেসিং মেশিন, ডিমের ট্রে ও বাচ্চা ফুটানোর ইনকিউবেটর মেশিন বিক্রয় করা হয়.কোয়েল পাখি এবং

বেগুন চাষ পদ্ধতি ও #বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত বেগুণের কিছু জাত এর বর্ণনা-----CAJ পোস্ট : ১ম পর্ব :

বেগুন চাষ পদ্ধতি ও #বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত বেগুণের কিছু জাত এর বর্ণনা-----CAJ পোস্ট : ১ম পর্ব : বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট / বাংলাদেশ এগ্রিকালচার রিচার্স ইন্সটিউট ( বারি ) উদ্ভাবিত সকল জাতের বীজ বিএডিসি এর প্রতিটি আঞ্চলিক অফিস থেকে নির্ধারিত মূল্যে সরবরাহ করে থাকে । কিন্ত কৃষক না জানার কারণে , কম মূল্যে এসকল উন্নত জাতের বীজ সংগ্রহ করতে পারছে না । আবার কোন কোন ক্ষেত্রে বিএডিসি কর্মকর্তাদের অসহযোগিতা, উদাসিনতা লক্ষণীয় । তাই সকল কৃষকের কাছে অনুরোধ, আপনারা বিএডিসি থেকে বীজ কিনবেন এবং সমস্যা হলে উর্ধতন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন । বেগুনের বপন/রোপণ প্রযুক্তি---- বীজ হারঃ---- এক বিঘা জমিতে চারা লাগানোর জন্য ১৩-১৮ গ্রাম (১০ ফুট × ৩.২৫ ফুট বীজতলায় ৮ গ্রাম) বীজ লাগে। বীজ বপন সময় ও পদ্ধতিঃ----শীতকালীন = আগস্টের শেষ থেকে মধ্য অক্টোবর পর্যন্ত (মধ্য শ্রাবন থেকে আশ্বিন মাস) বর্ষাকালীন =জানুয়ারীর প্রথম থেকে মধ্য এপ্রিল পর্যন্ত (মধ্য পৌষ) বেড করে বীজ ছিটিয়ে দিতে হবে । চারার বয়সঃ---- ৩০-৩৫ দিন বয়সের চারা উপযুক্ত (৫-৬ টি পাতা)। তবে ২ মাস পর্যন্ত লাগানো য

সবজি ও ফল চাষের বারো মাসের পঞ্জিকা:,

সবজি ও ফল চাষের বারো মাসের পঞ্জিকা- - আমাদের দেশে সাধারণত ঋতু বা মৌসুম ছ’টি। আর কৃষির মৌসুম তিনটি- খরিফ-১, খরিফ-২ ও রবি। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে যদিও কৃষি মৌসুমকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে, কিন্তু ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া, জলবায়ু এবং আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে প্রতি মাসের প্রতিটি দিনই কিছু না কিছু কৃষি কাজ করতে হয়। চাষিরা নিজস্ব চিন্তা ধারা, চাহিদা ও আর্থিক দিক বিবেচনা করে নিজের মত প্রতিদিনের কাজ গুলোকে সাজিয়ে নিবেন ও বাস্তবে রূপ দেবেন।  ক্লিক করুন: বেগুন চাষ পদ্ধতি : https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/caj.html পশু পাখি ও তাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় : https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/blog-post.html https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/blog-post_22.html বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল-মধ্য মে): লালশাক, গিমাকলমি, ডাঁটা, পাতাপেঁয়াজ, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স বীজ বপন এর উত্তম সময় . সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চারা রোপণ করতে হবে । মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা, চিচিংগা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন করতে হবে . কুমড়া জাতীয় সবজির

মরিচ চাষের উন্নত পদ্ধতি:

মরিচ চাষের উন্নত পদ্ধতি: মরিচ আমাদের দেশের একটি জনপ্রিয় মসলা জাতীয় ফসল। তরকারিকে সুস্বাদু করতে মরিচ ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়া ঝাল হিসেবে নানান খাবারে এর ব্যবহার হয়। এর বাজারমূল্যও ভাল। তাই কীভাবে মরিচ উন্নত পদ্ধতিতে চাষ করতে হয় তা আলোচনা করা হল- মাটি ও জলবায়ু: পানি নিষ্কাশনের সুবিধাযুক্ত আলো বাতাসময় উর্বর দো-আঁশ মাটিতে মরিচ ভাল হয়। অতিরিক্ত অম্ল মাটি ছাড়া প্রায় সব ধরনের মাটিতেই মরিচ জন্মে। মরিচ গাছে ফুল ধরার সময় ৩৫ থেকে ৪৫ সে. তাপমাত্রা সর্বাপ্রেক্ষা উপযোগী। অধিক বৃষ্টিপাত ও মেঘাচ্ছন্ন আবহাওয়া ফুল ঝরে পড়ে। https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/blog-post_21.html জাত: মরিচকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়। ঝাল ও মিষ্টি। বাংলাদেশে ঝাল মরিচের মধ্যে বগুড়া, চাঁদপুরী, ফরিদপুরী ইত্যাদি আঞ্চলিক মৌসুমী জাত আছে। এছাড়া আকালী, কামরাংগা, কালো ইত্যাদি মরিচও খুব ঝাল। আঞ্চলিকভাবে আরো বিভিন্ন নামের যেমন- ছোট মরিচ, বড় মরিচ, ধানী মরিচ, সাহেব মরিচ, বোম্বাই মরিচ, গোল মরিচ, মেজর মরিচ, সনিক মরিচ, যমুনা মরিচ, বালিঝুরা মরিচ, পাটনাই মরিচ, রাঁচি মরিচ, সূর্যমুখী ও বারি মরিচ চাষ হয়

মরিচের রোগ সমস্যা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর--

মরিচের রোগ সমস্যা নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর-- প্রশ্ন --মরিচ গাছের পাতা হলুদ হয়ে পচে যচ্ছে,প্রতিকার কি ---? উত্তর/মতামত: * প্রাথমিক অবস্থায় মরিচ গাছের পাতা হলুদ হয়ে পচে গেলে রিডোমিল এম.জেড-৭২ এক লিটার পানিতে মিশিয়ে ৭ দিন পর পর ৩ বার বীজতলার মাটি ভিজিয়ে দিতে হবে। * বাড়ন্ত গাছে এই রোগ দেখা দিলে ১ লিটার পানিতে ২ গ্রাম ব্যাভিষ্টিন/ক্যাপটান গুলে আক্রান্ত গাছের গোড়ার মাটিতে দিতে হবে। * বীজ শোধন করে জমিতে লাগাতে হবে। প্রতি কেজি বীজ ৩ গ্রাম ডাইথেন এম-৪৫ দিয়ে শোধন করতে হবে। প্রশ্ন - মরিচ গাছের পাতা হলুদ বরন ও ফুল পঁচে যাওয়ার প্রতিকার কী ? উত্তর / মতামত -- ছত্রাকের আক্রমনে মরিচ গাছের পাতা ও ফুল পচে যায়। এ রোগ দমন করার জন্য বীজ শোধন করে লাগাতে হবে। প্রতি কেজি বীজ ৩ গ্রাম ডাইথেন এম-৪৫/ ব্যাভিস্টিন দিয়ে শোধন করতে হবে। ১-২ টা গাছে লক্ষণ দেখা দিলে আক্রান্ত গাছ জমি থেকে উঠিয়ে ফেলতে হবে। প্রতি লিটার পানিতে ২.৫ গ্রাম ডাইথেন এম-৪৫ মিশিয়ে ফুল আসার সময় ও পরে রোগ দেখা দেলে স্প্রে করতে হবে। নাইট্রোজেনের অভাবে মরিচ গাছ হলুদ বর্ণ ধারণ করে। আবার ছত্রাকের কারনেও গাছ হলুদ হয়। জমিত

পারা ঘাস ( brachiaria mutica ) চাষ :

পারা ঘাস ( brachiaria mutica ) চাষ : এটি একটি বহুবর্ষী ঘাস। একবার লাগালে ৩/৪ বসর ঘাস উৎপন্ন হয়। বসরের যে কোন সময় চাষ করা যায়। তবে উত্তম সময় ফাল্গুন- চৈত্র মাস। জলাবদ্ধ, লবনাক্ত বা পাহাড়ি ঢাল সহ সব ধরনের মাটিতে এই ঘাস জন্মে। সাইলেজ করে সংরক্ষণ করা যায়। চাষ পদ্ধতিঃ প্রচলিত পদ্ধতিতে উত্তম রুপে জমি চাষ দিতে হবে। বন্যা বা প্লাবন পরবর্তী কাঁদা মাটিতে চাষ ছাড়াই রোপণ করা যায়। হেক্টর প্রতি ৩৫-৪০ হাজার কাটিং লাগাতে হবে। লাইন থেকে লাইন ও কাটিং থেকে কাটিং এর দূরত্ব যথাক্রমে ৭০ ও ৩৫ সেমি হতে হবে। সার প্রয়োগঃ জমি প্রস্তুত কালে হেক্টর প্রতি ৫০ কেজি ইউরিয়া, ৭০ কেজি টিএসপি ও ৩০ কেজি এমপি সার প্রয়োগ করতে হবে। ঘাস লাগানোর ১ মাস পর পুনরায় ৫০ কেজি ইউরিয়া দিতে হবে। প্রতি কাটিং এর পর হেক্টর প্রতি ৫০ কেজি ইউরিয়া দিতে হবে। সেচ ব্যবস্থাপনা: খরা মৌসুমে ১৫/২০ দিন পরপর সেচ দিতে হবে। ঘাস কাটার সময়ঃগ্রীষ্মকালীন-- ৩০/৩৫ দিন পরপর। শীতকালীন-- ৩৫/৪০ দিন পরপর। কাটিং সংখ্যাঃ ১ম বসর ৫/৭ বার, পরবর্তী সময়ে ৭/৯ বার। উৎপাদনঃ হেক্টর প্রতি ১০০- ১২০ টন। পুষ্টিমানঃ ১ কেজি কাঁচা ঘাসে ২৬০ গ্রাম শুষ্ক পদার্থ,

উৎপাদনে আগেই বিপণন নিয়ে ভাবুন :---

উৎপাদনে আগেই বিপণন নিয়ে ভাবুন :--- আমি ধরেই নিচ্ছি যে , আপনি খামারি হিসেবে সফল । আপনার জ্ঞান , শ্রম , নিষ্ঠা ও সার্বিক ব্যবস্থাপনা খামারে এনে দিয়েছে ঈর্ষনীয় সাফল্য । আপনার খামারের উৎপাদন ব্যাপক । কিন্ত এর পর যেটা অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ , তা হলো সেই পণ্য বাজারজাতকরণ । কিন্ত আপনার এত কষ্টের উৎপাদিত পণ্য যদি সঠিক ভাবে বাজারজাত না করতে পারেন , তা হলে এই উৎপাদনের মূল্য কোথায়  ? https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2018/09/blog-post_8.html CAJ বিক্রয় পলিসি : আপনি যে পণ্য উৎপাদন করবেন, সে পণ্যের বাজারদর সম্পর্কে আপনার স্বচ্ছ ধারণা না থাকলে , আপনি  উৎপাদিত পণ্যের সঠিক মূল্য পাবেন না । এর লাভ  চলে যাবে মধ্যেস্বত্বভোগীদের হাতে । তাই পণ্য উৎপাদনের আগেই, উক্ত পণ্যের বাজার চাহিদা এবং বাজারজাত ব্যবস্থা সম্পর্কে নিশ্চিত হোন । উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাতের ক্ষেত্রে অন্য যেসকল কম্পিটিটিটর রয়েছে তাদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করুন । বিগত বছরগুলোতে উক্ত পণ্যের মূল্য সম্পর্কে খোঁজ খবর নিন এবং সহজে বাজারজাত করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ আগেই নিয়ে ফেলুন । আপনার উৎপাদিত পন্যসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সখ্যত