সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জাতীর এই দুঃসময়ে ভাষন / ওয়াজ ব্যবসায়ী, ডক্টরেট ডিগ্রিধারী বুদ্ধিজীবীগণ কোথায় ?

জাতীর এই দুঃসময়ে ভাষন / ওয়াজ ব্যবসায়ী, ডক্টরেট ডিগ্রিধারী বুদ্ধিজীবীগণ কোথায় ?   মধ্যরাতে ইলেকট্রনিক মিডিয়া, ভোরের প্রিন্টিং মিডিয়া, মাহফিলের প্যান্ডেল, ইউটিউব চ্যানেল টাকার বিনিময়ে তত্ত্বকথা বলে যারা গরম করে রাখেন, চলতি ধারার রাজনীতি থেকে মুক্তি দিতে, নতুন ধারার রাজনীতি দিয়ে জনগনের অধিকার আদায় করে দিতে যারা নির্বাচনের সময়ে মাঠ গরম করেন, গণমানুষের স্বার্থে যারা অন্তপ্রাণ , হাদিস- কোরআনের ব্যাখ্যা দিয়ে যারা কথায় কথায় ফতোয়া দেন, মুসলিম ভাইকেও কাফের বানিয়ে দেন, কোথায় আপনারা ? জাতী আজ স্মরণকালের ভয়াবহ দুঃসময় অতিক্রম করছে । আপনাদের মধুর কথায় মোহিত হয়ে আপনাদের মুখোশ কে যেসকল সরল মানুষগুলো বিশ্বাস করেছিলো, ভালোবেসেছিলো, তারা আজ বিপদগ্রস্ত । আসুন, সরল মানুষের পাশে দাঁড়ান । নইলে এই সরল মানুষেরা আর কখনো আপনাদের বিশ্বাস করবেনা । তাতে লোকসান কিন্ত আপনাদের'ই হবে । কারণ ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে ।

সচেতনতা'ই হতে পারে কৃষকের মুক্তির একমাত্র পথ :

সচেতনতা'ই হতে পারে কৃষকের মুক্তির একমাত্র পথ : আমরা যারা হতভাগা, অবহেলিত, নিষ্পেষিত, চিরলাঞ্ছিত, শোষিত, হতদরিদ্র কৃষক, তাদের ভাগ্যলিপি কখোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়না। দু একজন কৃষক ব্যাক্তিপর্যায়ে সফল হলেও, বেশিরভাগ কৃষিজীবী পরিবারের চিত্র প্রায় একই । এর জন্য আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থা, সমাজব্যবস্থা, প্রাকৃতিক দূর্যোগ এর সঙ্গে আমরা কৃষকগণ নিজেরাও কম দায়ী নয়। আধুনিক কৃষিতে অনীহা এবং জ্ঞানের অভাব, বর্তমান পরিবর্তিত জলবায়ুতেও পুরাতন বা সনাতন পদ্ধতিতে'ই কৃষিকাজ, ব্যক্তি পর্যায়ে সচেতনার অভাব, সামাজিক ও আঞ্চলিক পর্যায়ে নিজেদের মধ্যে ঐক্য বা একতার অভাব'ই আমাদের ভাগ্য উন্নয়নের প্রধান অন্তরায় । পাশাপাশি উপুর্যপরি প্রাকৃতিক দুর্যোগে ব্যাপকহারে ফসলের ক্ষতিসাধন, ভালো মানের বীজের অভাব, সার ও কীটনাশকের উচ্চমূল্য এবং সঠিক নীতিমালা না থাকায় কৃষক উৎপাদিত ফসলের ন্যায্যমূল্য না পেয়ে কৃষকের মেরুদন্ড ভেঙ্গে অচল করে দিয়েছে । কৃষিজীবীদের চোখের সামনে এখন শুধু দুর্ভেদ্য অন্ধকার । প্রায়ই শোনা যাচ্ছে, সুইসাইড নোট লিখে কৃষক আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে । নোটে লেখা থাকে , ''তিনি ঋণগ্রস্থ

করোনা মহামারির পরে খাদ্য সংকটের আশংকা :

করোনা মহামারির পরে খাদ্য সংকটের আশংকা : করোনা ভাইরাসের কারনে চলছে লাগাতার লকডাউন । যে কারণে স্থবিরতা বিরাজ করছে সর্বত্র । কৃ্ষি, ডেইরী এবং মৎস্য সেক্টরে যে সকল সমস্যা মাঠ পরিদর্শনের মাধ্যমে জানা যায় এবং তার সমাধান কি ? মাছের পোনা প্রাপ্তিতে সমস্যা - ভবিষ্যৎ মাছের চাহিদা পূরনের জন্য প্রথম প্রয়োজন পোনা সরবরাহ যেটি এখন বন্ধ। হ্যাচারি থেকে পোনা আসছে না। প্রস্তাবিত সমাধান - মন্ত্রাণালয় থেকে অনুমতি দিলেও রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা এবং লকডাউনের কারনে চাষীর পুকুরে মাছের পোনা সরবরাহ বন্ধ রয়েছে । হ্যচারী বন্ধ হওয়া - হ্যচারীগুলোর পোনা বাজারে বিক্রি না হওয়ায় হ্যচারীগুলো অার্থিক সংকটে পড়েছে । অনেক হ্যাচারী উৎপাদন বন্ধ রেখে কর্মি ছাটাইয়ে বাধ্য হচ্ছে। একারণে সার্বিকভাবে হ্যচারির প্রোডাকশন কমে যাচ্ছে । পরবর্তীতে চাহিদা বৃদ্ধি পেলেও হয়তো পোনা সরবরাহ করা কঠিন হবে অথবা সম্ভব হবেনা । প্রস্তাবিত সমাধান - অবশ্যই হ্যাচারীগুলোকে সচল রাখা এবং স্বাভাবিক উৎপাদন ও সরবরাহ নিশ্চিত করার জণ্য এখনই জরুরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিৎ । মৎস্য খামারিরা মারাত্মক সমস্যার সম্মুখীন : একদিকে মাছ বিক্রি করতে পারছেনা। পা