ডালিম চাষঃ ডালিমের জাত পরিচিতি--- বাংলাদেশে ডালিমের জাত প্রকরণ নিয়ে কোন কাজ হয়নি৷ এর কোন উন্নত জাতও বাংলাদেশে নাই৷ পৃথিবীর উল্লেখযোগ্য জাতের মধ্যে স্প্যানিশ রুবি, পেপার সেল, ওয়ান্ডারফুল, মাসকেট রেড, ঢোল্কা, ভাদকি ও জিবিজিআই, বেদানা ও কান্ধারী। প্রভৃতির নাম উল্লেখযোগ্য৷ ডালিম গাছ ১০ থেকে ১৫ ফুট লম্বা হয় এবং এর কাঠের রঙ ফিকে পীত, কাঠে অল্প কালো দাগ থাকে। এর শাখা প্রশাখাগুলো গোলাকার। পাতা সাধারণত ২ থেকে ৩ ইঞ্চি লম্বা এবং উভয় দিক সরু এবং উপরিভাগ চকচকে মসৃণ। ফুল ভেদে ডালিমকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। এক প্রকার গাছে শুধুমাত্র পুং ফুল ফোটে অন্যটিতে পুং এবং স্ত্রী দু’প্রকার ফুলই ফোটে। ডালিম গাছ চার-পাঁচ বছর বয়স থেকে ফল দেওয়া শুরু করলেও, শুরুর দিকে ভালো ফলন হয় না। সাধারণত ৮-১০ বছর বয়সের গাছ থেকে ভালো ফলন শুরু হয়। একটি পূর্ণ বয়ষ্ক সুস্থ সবল ডালিম গাছে বৎসরে ১০০-১৫০টি ফল ধরে। তবে ভালো পরিচর্যা নিলে ২০০-২৫০টি ফল পাওয়া যেতে পারে। একটি ডালিম গাছ ত্রিশ বছর পর্যন্ত লাভজনক ফলন দিতে সক্ষম। ডালিমের বপন/রোপণ প্রযুক্তিঃ---- বংশবিস্তারঃ বীজ, শাখা কলম, শেকড়ের সাকার দ্ধারা বংশবিস্তার করা হয়। ডালিম
e-blog.bd সাইটটি আপনাদেরই সাইট। বর্তমান সময়ে সবথেকে জনপ্রিয় ইন্টারনেট ভিত্তিক মাধ্যম ইউটিউব, ব্লগ, ওয়েবসাইট, ফ্রিলেনসিং ইত্যাদি আধুনিক টেকনোলোজির খুঁটিনাটি বিষয়ে কিছু ধারণা দেয়ার নিমিত্তে, দেশের বেকারত্ব দূর করার আন্তরিকতা নিয়ে সবথেকে উত্তম তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ । অনেকেই এসব প্লাটফর্ম থেকে ইনকাম করতে চান, কিন্তু কিভাবে? How to make a YouTube channel? How to make a website or blog? এধরণের প্রশ্নের সমাধান দেয়ার চেষ্টা থাকবে অবিরাম। সঙ্গে থাকুন।