সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে
মাছের রোগ বালাই ও প্রতিকার---- জীবিত প্রাণি রোগাক্রান্ত হবে, এটাই প্রকৃতিক নিয়ম এবং স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। মাছের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয় না। তবে নানা কারণে উন্মুক্ত জলাশয়ের চেয়ে বদ্ধ জলাশয়ে চাষ করা মাছে রোগাক্রমণ অনেক সময় কম বেশি হয়ে থাকে। পুকুর বা দীঘির মাছকে প্রায়ই নানান রোগের কবলে পড়তে দেখা যায়।আবদ্ধ পদ্ধতিতে চাষকৃত মাছ সচরাচর যেসব রোগে আক্রান্ত হতে পারে, এ ধরনের কয়েকটি সম্ভাব্য রোগ ও তার প্রতিকার সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে আলোকপাত করা হলো। রোগের নাম/আক্রান্ত মাছের প্রজাতি/রোগের লক্ষন ও কারণ/চিকিৎসা ও ঔষধ প্রয়োগ/প্রতিষেধক/প্রতিকারে  নিম্মোক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করা যেতে পারে ---- ১) রোগের নাম - ছত্রাক রোগ (সেপ্রোল্গেনিয়াসিস): আক্রান্ত মাছের প্রজাতি - রুই জাতীয় ও অন্যান্য চাষ যোগ্য মাছ। রোগের লক্ষন ও কারণ: আক্রান্ত মাছের ক্ষতস্থানে তুলার ন্যায় ছত্রাক দেখা দেয় এবং পানির স্রোত যখন স্থির হয়ে যায় কিংবা বদ্ধ জলায় অথবা হ্যাচারী ট্যাংকে যেখানে অনিষিক্ত ডিমের ব্যাপক সমাগম ঘটে, উহাতে ছত্রাক রোগ দ্রুত বিস্তৃতি লাভ করে। এমনি ধরনের প্রাকৃতিক জলাশয়ে প্রায় শতকরা ৯৮ ভাগ মাছের ডিম ক্ষতি
যুগ বদলেছে, সততা - বিশ্বাস দুর্বল হয়েছে , স্বার্থপরতা-প্রতারণা আজ শক্তিশালী:-- একটা সময় ছিলো, শুধু মুখের কথায় লেনদেন চলতো । একজন আরেকজনকে অন্ধবিশ্বাস করতো । এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সে বিশ্বাসের মর্যাদা সমুন্নত থাকতো । মানুষের মাঝে অভাব অনটন থাকলেও ভালবাসার অভাব ছিলোনা । ছিলো আত্নীয়তা, সামাজিক বন্ধন । কিন্তু আজকাল ভাত -কাপড়ের অভাব নাই বললেই চলে । আছে মূল্যবোধ, সততা, নীতি, আত্মমর্যাদার অভাব । আজ প্রখর হয়েছে লোভ --ক্ষমতার লোভ , অপরিসীম বিত্ত বৈভবের লোভ , নাম খ্যাতির লোভ । যেটা পুড়িয়ে ছাড়খার করে দিচ্ছে বিশ্ব মানবতাকে । লোভ থাকা দোষের কিছু নয় । সকল মানুষের মাঝেই সেটা বিদ্যমান । চাষা আলামিন জুয়েলের মাঝেও রয়েছে । আছে স্বচ্ছলতার লোভ ,আছে সফলতা অর্জনের লোভ , আছে ভালবাসা পাওয়ার লোভ , আছে পরিপূর্ণ হবার লোভ । কিন্তু সে লোভ যদি অন্য কোন মানুষের ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়ায় , সে লোভ যদি মানবতা বিবর্জিত হয়, তখনই দোষের । পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকেই ইবলিশ শয়তানের আবির্ভাব।তাই তার অনুসারী হয়ে আমার মত কুমতলববাজ, ধান্দাবাজ, প্রতারকের দল নিত্য নতুন ফন্দি আটবে সেটাই সাভাবিক । কিন্তু আপনি কেন অতি লোভে পরে সে
শুরু হচ্ছে কাঁকড়ার পোনা উৎপাদন: রপ্তানিমুখী কাঁকড়া চাষ খাতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মিটানোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ কাঁকড়ার পোনা সুন্দরবন হতে সংগ্রহ করা সম্ভব নয়। সুন্দরবন হতে বিপুল পরিমাণে কাঁকড়ার পোনা সংগ্রহ করার ফলে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য নষ্ট হয়ে ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে। এরই প্রেক্ষিতে কাঁকড়ার হ্যাচারি স্থাপনের মাধ্যমে দেশে কাঁকড়ার পোনা উৎপাদনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম কাঁকড়ার হ্যাচারিতে পোনা উৎপাদন শুরু হয়েছে। সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগরের বুড়িগোয়ালিনীস্থ কলবাড়ীতে স্থাপিত নতুন এ কাঁকড়ার হ্যাচারিতে উৎপাদিত কাঁকড়ার পোনা নার্সারি পুকুরে অবমুক্ত করা হচ্ছে। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে বিকাশমান কাঁকড়া চাষ দ্রুত উন্নয়নের লক্ষ্যে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) এর প্রমোটিং এগ্রিকালচার কর্মাসিয়ালাইজেশন অ্যান্ড এন্টারপ্রাইজেস (পিএসিই) প্রকল্পের আর্থিক সহায়তায় পিকেএসএফ-এর সহযোগী সংস্থা নওয়াবেঁকী গণমুখী ফাউন্ডেশন (এনজিএফ) সাতক্ষীরার শ্যামনগরে কাঁকড়ার হ্যাচারিটি স্থাপন করেছে। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে এর আগে কাঁকড়ার হ্যাচারিতে পোনা উৎপাদনের বিভিন্ন প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হলেও এবারই
ভেড়া পালন :(CAJ পোস্ট ) পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই ভেড়া পালন জনপ্রিয়। মাংস, উল ও দুধ উৎপাদনের জন্য ভেড়া পালন হয়ে থাকে। বড় বড় বাণিজ্যিক খামারের মাধ্যমে ভেড়া পালন করা হয়, আবার পারিবারিক পর্যায়েও পালন করা হয়। বিভিন্ন দেশে ভেড়ার মাংস বেশ জনপ্রিয়। ভেড়া পালনের বিশেষ দিকগুলো তুলে ধরা হলো--(CAJ) * ভেড়া শান্ত ও ছোট প্রাণী; ফলে এদের খাদ্য ও আবাসনজনিত বিনিয়োগ এবং ঝুঁকি কম * ভেড়া মাংস, পশম, চামড়া ও জৈবসার উৎপাদন করে * ভেড়া গরু-ছাগলের সঙ্গে মিশ্রভাবে পালন করা যায়। * একটি ভেড়া বছরে সাধারণত দু’বার বাচ্চা দেয় এবং প্রতিবার গড়ে দুটি করে বাচ্চা দেয়। ভেড়া নির্বাচন : পালনের জন্য ৭-১২ মাস বয়সী সুস্থ ভেড়া নির্বাচন করা উচিত। শারীরিক গঠনের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে সাধারণত দু’ প্রকার ভেড়া দেখা য়ায়। একটি জাতের কান খুব ছোট এবং লেজ খাটো।অন্যটির কান মোটামুটি বড় এবং লেজ মধ্যম আকৃতির। ভেড়ার জাত: (CAJ) সারা বিশ্বে ৯০০ এর অধিক জাতের ভেড়া রয়েছে । বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে ভেড়ার জাতকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা হয়। যেমন- * মাংস ও বাচ্চা উৎপাদনকারী জাত, আর্কট (কানাডা)। * মাংস ও উল উৎপাদন
কলা চাষ পদ্ধতি------- চাষাবাদের ক্ষেত্রে কৃষকরা আবহমানকাল থেকে অর্থকরী ফসল হিসেবে শুধু ধানকেই দেখে আসছেন। ধানের বহুমুখী ব্যবহার ও চাহিদার জন্যই এর প্রভাব কৃষক মহলে বেশি। এদিকে জয়পুরহাট জেলার পাঁচবিবি এলাকার দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি ধান চাষের জন্য উপযোগীও বটে। সম্প্রতি কচুরলতির প্রতিও মানুষের আগ্রহ বাড়ছে দিন দিন। গত ১০/১২ বছর থেকে কচুরলতির পাশাপাশি কৃষকদের কলার প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। প্রাচীন ধ্যান-ধারণা ক্রমেই পাল্টাচ্ছে আর এই পরিবর্তনের ফলস্বরূপ লাভজনক ফসল হিসেবে তারা কলাকে চিহ্নিত করেছেন। কারণ হিসেবে জানা গেছে, ধান, পাট ও আখসহ প্রচলিত অন্যান্য ফসলের তুলনাই কলাচাষে শ্রম ব্যয় হয় কম, বিক্রি করতেও ঝামেলা নেই (বাগান থেকেই বিক্রি হয়)। অন্যদিকে কলার বাজার দরে সহজে ধস নামে না। পুষ্টিকর ফল হিসেবেও কলার চাহিদা বেশি। সর্বোপরি একবার কলার চারা রোপণ করলে ২/৩ মৌসুম চলে যায়। কলার গাছ বড় হওয়ার কারণে গরু-ছাগলের হাত থেকে রক্ষার জন্য বেড়া (ফেন্সিং) দিতে হয় না। বন্যাসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগে আক্রান্ত না হলে ১ একর জমি থেকে ধান পাওয়া সম্ভব (ইরি-আমন মিলিয়ে) ৮০/৯০ মণ। এর আনুমানিক মূল্য ৪৫/