সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কীটনাশকে আসক্তি ভ্রমরের :

কীটনাশকে আসক্তি ভ্রমরের : কীটনাশকযুক্ত খাবারের সংস্পর্শে এলে এর প্রতি আসক্তি বাড়ে ভ্রমরের। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, কীটনাশকের প্রতি ভ্রমরের এ আসক্তি অনেকটা মাদকাসক্তির মতোই দিন দিন বাড়তে থাকে। ভ্রমরের আচরণসংক্রান্ত ওই গবেষণায় দেখা গেছে, পতঙ্গটির ওপর কীটনাশকের বিষাক্ত প্রভাব আগে যতটা ভাবা হয়েছিল, তার চেয়ে অনেক বেশি। বিশেষ করে ভ্রমরের প্রজনন হারের ওপর এর প্রভাব মারাত্মক নেতিবাচক। ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডন ও কুইন মেরি ইউনিভার্সিটির গবেষকদের ওই যৌথ গবেষণার ফল প্রকাশ হয়েছে ‘প্রসিডিংস অব দ্য রয়েল সোসাইটি বি’ জার্নালে। বাসিন্দাদের কীটনাশকযুক্ত খাবার খাওয়ার সুযোগ রয়েছে, এমন একদল ভ্রমরের কলোনির ওপর পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে এ গবেষণা চালান বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে বিতর্কিত ‘নিওনিকোটিনয়েডস’ শ্রেণীর কীটনাশক ব্যবহার করেন গবেষকরা। বিশ্বব্যাপী এ শ্রেণীর কীটনাশকই সবচেয়ে বেশি প্রচলিত। বর্তমানে এর ওপর ইইউর প্রায় সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকলেও এর ব্যবহার কমানো সম্ভব হয়নি। ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডনের ডিপার্টমেন্ট অব লাইফ সায়েন্সেসের বিশেষজ্ঞ ড. রিচার্ড গিলের নেতৃত্বে এ গবেষণা পরিচালিত হয়। তিন

দেশের আবহাওয়ায় টেকসই মুরগির জাতগুলোর বাণিজ্যিকভাবে পালনের পথ উন্মুক্ত হবে এবার :---

দেশের আবহাওয়ায় টেকসই মুরগির জাতগুলোর বাণিজ্যিকভাবে পালনের পথ উন্মুক্ত হবে এবার :--- মুরগির উৎপাদনশীলতা নিয়ে সফল কিছু গবেষণা শেষ করেছে বিএলআরআই। এগুলোয় পাওয়া ফলাফলগুলোর বাস্তবায়নে দেশের আবহাওয়ায় টেকসই জাতগুলোর বাণিজ্যিকভাবে পালনের পথ উন্মুক্ত হবে। স্বল্প খরচে অধিক লাভ ও রোগবালাই প্রতিরোধী জাতগুলো খামারিরা বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদের আওতায় আনতে পারলে ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণে বড় ধরনের ভূমিকা রাখা সম্ভব হবে। দেশী জাতের গলাছিলা ও পাহাড়ি মুরগির উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সফল গবেষণা পরিচালনা করেছে বিএলআরআই। প্রতিষ্ঠানটির পোলট্রি উৎপাদন গবেষণা বিভাগের উদ্ভাবিত মুরগি দেশী অন্যান্য জাতের মুরগি থেকে তিন গুণ ডিম ও দ্বিগুণ মাংস উৎপাদন করতে সক্ষম হবে। দেশের পরিবেশে বেড়ে ওঠা নিজস্ব জাতের গলাছিলা মুরগি ও পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জাতের মোরগ-মুরগির ওপর ২০০১ সাল থেকেই গবেষণা চালিয়ে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে ২০০৩ সাল থেকে মূলত মুরগির ওপর জোর দেয়া হয়। ২০১০ সালে প্রথম সফলতা আসে। সে সময়ে বিদেশী জাতের সঙ্গে ক্রস ব্রিডিংয়ের মাধ্যমে শুভ্রা নামের একটি জাত উদ্ভাবন করা হয়। পোলট্রি শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে হলে স্থা