সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মে, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কৃষক ভাতা" চালু করা হোক

"কৃষক ভাতা" চালু করা হোক --------- অবসর ভাতা , মুক্তিযোদ্ধা ভাতা , বয়স্ক ভাতা , বিধবা ভাতা, পঙ্গু ভাতা চালু আছে . ন্যাশনাল সার্ভিস নামে বিভিন্ন উপজেলায় বেকার ভাতা চালু করেছে  সরকার . কিন্ত ভীষণ দুঃখের বিষয় , যে কৃষকের অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ খাদ্যে স্বাবলম্বী হয়েছে দেশ ,সারা বছর শাক -সবজী, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ উতপাদন করে জাতীর খাদ্য চাহিদা, পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে চলছে , তাদের জন্য কোন ভাতা নেই . বা এমন কোন ভাতা চালু হওয়া উচিত বলেও সরকারের পরিকল্পনা আছে বলে আমার জানা নেই . কিন্ত কেন ? আমার দেশের কৃষক কি খুবই সচ্ছল ? যে কৃষক দিনের পর দিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে ফসল উত্পাদন করেও নায্য মূল্যটুকু পর্যন্ত পায়না , যে কৃষকের মাথার উপর থেকে ঋণের বোঝা কখনো সরেনা , যে কৃষক ফসল ফালানোর পরেও পরিবারের মুখে তিন বেলা আহার তুলে দিতে পারেনা, যে কৃষক রোগে - শোকে সর্বদা জর্জরিত থকলেও চিকিতসা নিতে পারেনা, সেই কৃষকের কি রাষ্ট্রের কাছ থেকে ভাতা পাওযার কোন অধিকার রাখেনা ?? কৃষক হওয়াই কি তার অপরাধ ?? ১৮ - ২০ কোটি মানুষের মুখে অন্ন তুলে দেয়াই তার অপরাধ ?? নাকি কৃষক এর প্রতি রাষ্ট্রের অবজ্ঞা ?? সরকারের
আম চাষ নিয়ে সমস্যা ও সমাধান--- প্রশ্ন --আম গাছের কলম করার উপযুক্ত সময় কখন ? উত্তর/মতামত--- আম গাছের কলম করার সময় হল মে হতে আগস্ট মাস। ভাল কলম পেতে চাইলে মে মাসের ২য় সপ্তাহ হতে জুলাই মাসে কলম করা উত্তম। প্রশ্ন --দেশী আম গাছ কি কলম করা যাবে,কিভাবে কলম করতে হয়,,নিয়ম টা লিখবেন plzz উত্তর/মতামত-- আপনি চাইলে দেশি আমের গাছের উপর দেশি জাতের কলম করতে পারবেন। এছাড়াও, দেশি গাছকে rootstock হিসেবে ব্যবহার করে অন্য ভাল জাতের আমের scion নিয়ে কলম করতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের কলম পদ্ধতি রয়েছে। গুটি কলম, ক্লেফট গ্রাফটিং, ভিনিয়ার গ্রাফটিং ইত্যাদি। কলম পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন আপনার নিকটস্থ আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র। এছাড়াও সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন, ফল বিভাগ, উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, বিএআরআই, গাজীপুর. প্রশ্ন -- আমি সিলেট এর মৌলভীবাজার জেলার অধিনস্ত এলাকায় বাস করি,ভাল জাতের কয়েক টি আম গাছের নাম দিবেন,ভাল জাতের আম গাছের ছেড়া কোথায় পাওয়া যাবে,plz amer ans ta diben.. উত্তর/মতামত-- বিএআরআই উদ্ভাবিত আমের ১১টি জাত রয়েছে। এগুলোর সবই ভাল
মাছ চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে কিছু ধারনা---- CAJ ভূমিকা--বাংলাদেশে মৎস্য চাষ একটি দ্রুত বর্ধনশীল খাত। দেশের মানুষের সিংহভাগ আমিষের চাহিদা পুরন করে এই খাত। দেশের ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব দূরীকরণ ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে মৎস্য খাতের যথেষ্ট ভূমিকা ও গুরুত্ব রয়েছে। আধুনিক উন্নত প্রযুক্তি ব্যাবহার ও টেকসই পদ্ধতি অনুসরনের মাধ্যমে এই খাতকে আরো বেশী লাভজনক করা এবং একই পরিমান জায়গায় বর্তমানের তুলনায় অধিক উৎপাদন সম্ভব।ইতিমধ্যে অনেক মাছ চাষি আধুনিক প্রযুক্তি ব্যাবহার করে সফলতা পেয়েছেন। আশার কথা হচ্ছে, এই খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলেই যে যার অবস্থান থেকে প্রযুক্তি উন্নয়নে সচেষ্ট। আধুনিক এই যুগে উন্নত প্রযুক্তি সংগ্রহ খুব বেশী কঠিন কাজ নয়। চাষিরা যত তারাতারি উন্নত প্রযুক্তি ও উপকরনে অভ্যাস্ত হবে, তত দ্রুত এই খাত এগিয়ে যাবে। মৎস্য খামারের মোট ব্যায়ের সিংহভাগ ব্যায় হয়ে থাকে খাদ্য সরবরাহে। তাই খাদ্যখরচ কমিয়ে আমারা উৎপাদন খরচ কমাতে পারি। সঠিক পুষ্টিগুণ ও কম এফসিআর সম্পন্ন খাদ্য প্রয়োগের মাধ্যমে খাদ্য খরচ কমিয়ে আনা যাবে। অপচয় রোধ ও ভালো মানের খাদ্য এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। মাছ চাষে করনীয়---- আধুনিক পদ্ধতি ও
ধানের নতুন তিনটি জাত উদ্ভাবন:-----------  ---------------------------------------------      :১০ এপ্রিল ২০১৭: বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট (ব্রি) রোপা আমন মৌসুমে চাষাবাদ উপযোগী উচ্চ ফলনশীল তিনটি নতুন ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। এ জাতগুলো হচ্ছে- ♦ব্রি ধান-৭৯, ♦ব্রি ধান-৮০ এবং ♦ ব্রি হাইব্রিড ধান-৬।  গত ৫ এপ্রিল জাতীয় বীজ বোর্ডের সভায় এগুলোকে নতুন ধানের জাত হিসেবে চাষাবাদের অনুমোদন দেয়া হয়। জানা যায়, উদ্ভাবিত এ ধানগুলোর মধ্যে ব্রি ধান-৭৯ এর মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি ১৮ থেকে ২১ দিন বন্যার পানিতে ডুবে থাকলেও ফলনের তেমন ক্ষতি হয় না। দীর্ঘস্থায়ী বন্যার কবলে না পড়লে স্বাভাবিক অবস্থায় এটি হেক্টরপ্রতি ৭ টন পর্যন্ত ফলন দিতে সক্ষম। এছাড়া ব্রি ধান-৮০ এর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি সুগন্ধযুক্ত সরু চালের জাত এবং রফতানি সম্ভাবনাময়। এটি গুণেমানে থাইল্যান্ডের জনপ্রিয় জেসমিন ধানের মতো। উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে ব্রি ধান-৮০ এর ফলন হেক্টরে ৪ দশমিক ৫ টন থেকে ৫ টন পর্যন্ত পাওয়া যাবে বলে জানান গবেষকরা। অন্যদিকে ব্রি হাইব্রিড ধান-৬ এর ফলন হেক্টরপ্রতি ৬ থেকে সাড়ে৬ টন। এটি ঢাকা, চট্টগ্রাম ও যশোর অঞ্চলের কৃষক
" টার্কি"- চাষ সম্প্রসারণে সময়োপযোগী মূল্য নির্ধারণের সময় এখনই--- CAJ মন্তব্য: পোল্ট্রি শিল্পে বর্তমানে টার্কি একটি উদীয়মান সংযুক্তি. বাংলাদেশে এর পালন ৬-৭ বছর আগে শুরু হলেও,আনুষ্ঠানিক প্রচার -প্রচারণা শুরু হয় ২০১৫ ইং সালের শেষ ভাগে. যাদের অক্লান্ত পরিশ্রম আর ঐকান্তিক চেষ্টায় আজ টার্কির এই অবস্থান, তাদের মানুষ না চিনলেও টার্কি বাবা, টার্কি চাচাদের মানুষ বেশী চেনে. এর প্রধান কারণ, প্রথম দলের উদ্যেশ্য টার্কি পালন বৃদ্ধি সহ দেশের মাংসের চাহিদা পূরণ তথা দেশ প্রেম , দ্বিতীয় দলের উদ্যেশ্য এই সুযোগে সরল মনের কৃষককে ঠকিয়ে নিজের পকেট ভারী করা তথা দেশদ্রোহীতা - মীরজাফর. অনেক বিশ্বাসঘাতক ইতিহাসে অমর হয়ে আছে, যাদের নাম মানুষ ঘৃণা ভরে স্বরণ করে. আর বর্তমান দ্বিতীয় দল অর্থাত বিশ্বাসঘাতকদেরও ইতিহাস ক্ষমা করবেনা. CAJ মূল প্রসঙ্গ:  টার্কি সম্ভবনাময় একটি পণ্য হওয়ায়, যে যেমন খুশী দামে বিক্রয় করছি বা করছে. আর নতুন আকৃষ্ট খামারিরা বাধ্য হয়েই বিক্রেতার হাকানো দামে ক্রয় করছে. সে সুযোগে অতি মুনাফালোভী দালাল সুজোগ গ্রহণ করছে. ভারত থেকে টিকা বিহীন রোগাক্রান্ত নিন্মমানের বাচ্চা এনে একটু কম মূ
"কৃষি"তে নতুন-তরুণ উদ্যোগতাদের স্বাগতম, কিন্তু সাবধানে -------- মাটির সোদা গন্ধ, সবুজের সমারোহ, প্রকৃতি আমাদের প্রায় সকলকেই আকৃষ্ট করে । আর ভৌগলিক অবস্থান, ইতিহাস, ঐতিয্য সব মিলিয়ে মাটির সঙ্গে, কৃষির সঙ্গে রয়েছে আমাদের নাড়ীর সম্পর্ক । আমাদের দেশের বেশীর ভাগ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে কৃষির সঙ্গে জড়িত । আবার অনেকে নতুন ভাবে কৃষিতে ঝুকছেন । এটা সত্যিই বড় প্রশান্তির,গর্বের। কিন্ত সঙ্গে সঙ্গে একটি বড় আতংক আমায় তাড়িয়ে ফেরে , সেটা হলো --নতুন কৃষি উদ্যোগতাদের অনেকেই অনভিজ্ঞ. কোনরকমের যাচাই -বাছাই , প্রশিক্ষণ বা পরামর্শ না করেই বিনিয়োগ করে ফেলছেন . আর কিছুদিন পরেই জানা যাচ্ছে তাদের বড় রকমের লোকসানের খবর. এতে তারা নিজেরা যেমন নিরুত্সাহিত হচ্ছেন, তেমনি অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ছে ভীতি. আর সর্বোপরি  সামগ্রিক ভাবে কৃষিতে বিনিয়োগ কমে যেতে পারে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে পুরো কৃষি অর্থনীতি. আর যে কারণে আমি বার বার ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছি, যে কারণে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে বার বার  নতুনদের সতর্ক করার চেষ্টা করছি. কেন এমন হচ্ছে --?? বর্তমান ডিজিটাল যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংল