সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

বেগুন চাষ পদ্ধতি ও #বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত বেগুণের কিছু জাত এর বর্ণনা-----CAJ পোস্ট : ১ম পর্ব :

বেগুন চাষ পদ্ধতি ও #বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত বেগুণের কিছু জাত এর বর্ণনা-----CAJ পোস্ট : ১ম পর্ব :

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট / বাংলাদেশ এগ্রিকালচার রিচার্স ইন্সটিউট ( বারি ) উদ্ভাবিত সকল জাতের বীজ বিএডিসি এর প্রতিটি আঞ্চলিক অফিস থেকে নির্ধারিত মূল্যে সরবরাহ করে থাকে । কিন্ত কৃষক না জানার কারণে , কম মূল্যে এসকল উন্নত জাতের বীজ সংগ্রহ করতে পারছে না । আবার কোন কোন ক্ষেত্রে বিএডিসি কর্মকর্তাদের অসহযোগিতা, উদাসিনতা লক্ষণীয় । তাই সকল কৃষকের কাছে অনুরোধ, আপনারা বিএডিসি থেকে বীজ কিনবেন এবং সমস্যা হলে উর্ধতন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন ।




বেগুনের বপন/রোপণ প্রযুক্তি----
বীজ হারঃ---- এক বিঘা জমিতে চারা লাগানোর জন্য ১৩-১৮ গ্রাম (১০ ফুট × ৩.২৫ ফুট বীজতলায় ৮ গ্রাম) বীজ লাগে।

বীজ বপন সময় ও পদ্ধতিঃ----শীতকালীন = আগস্টের শেষ থেকে মধ্য অক্টোবর পর্যন্ত (মধ্য শ্রাবন থেকে আশ্বিন মাস)
বর্ষাকালীন =জানুয়ারীর প্রথম থেকে মধ্য এপ্রিল পর্যন্ত (মধ্য পৌষ) বেড করে বীজ ছিটিয়ে দিতে হবে ।

চারার বয়সঃ---- ৩০-৩৫ দিন বয়সের চারা উপযুক্ত (৫-৬ টি পাতা)। তবে ২ মাস পর্যন্ত লাগানো যায়।

জমি তৈরীঃ---- বেডের আকারঃ দৈর্ঘ্য প্রয়োজনমত, প্রস্থঃ ২.৩৩ ফুট। এক (১) ফুট প্রশ্বস্থ এবং ৮ ইঞ্চি গভীর নালা থাকতে হবে।

সারি ও চারার দূরত্বঃ----১.৩৩ ফুট × ২.৫ ফুট (২.৩৩ ফুট বেডে একটি সারি + ১ ফুট নালা)। রোপণ দূরত্ব নির্ভর করে জাত ও মাটির উর্বরতার উপর। ( চলবে )

মন্তব্যসমূহ

Unknown বলেছেন…
Your Affiliate Money Making Machine is ready -

Plus, making profit with it is as simple as 1---2---3!

Here's how it all works...

STEP 1. Input into the system what affiliate products you want to push
STEP 2. Add some PUSH BUTTON TRAFFIC (it LITERALLY takes 2 minutes)
STEP 3. See how the affiliate system explode your list and sell your affiliate products all for you!

Are you ready to start making money??

The solution is right here

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সবজি ও ফল চাষের বারো মাসের পঞ্জিকা:,

সবজি ও ফল চাষের বারো মাসের পঞ্জিকা- - আমাদের দেশে সাধারণত ঋতু বা মৌসুম ছ’টি। আর কৃষির মৌসুম তিনটি- খরিফ-১, খরিফ-২ ও রবি। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে যদিও কৃষি মৌসুমকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে, কিন্তু ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া, জলবায়ু এবং আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে প্রতি মাসের প্রতিটি দিনই কিছু না কিছু কৃষি কাজ করতে হয়। চাষিরা নিজস্ব চিন্তা ধারা, চাহিদা ও আর্থিক দিক বিবেচনা করে নিজের মত প্রতিদিনের কাজ গুলোকে সাজিয়ে নিবেন ও বাস্তবে রূপ দেবেন।  ক্লিক করুন: বেগুন চাষ পদ্ধতি : https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/caj.html পশু পাখি ও তাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় : https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/blog-post.html https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/blog-post_22.html বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল-মধ্য মে): লালশাক, গিমাকলমি, ডাঁটা, পাতাপেঁয়াজ, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স বীজ বপন এর উত্তম সময় . সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চারা রোপণ করতে হবে । মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা, চিচিংগা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন করতে হবে . কুমড়া জাতীয় সব...

পরিবারিক খামারে দেশী জাতের মুরগী পালনের লাভজনক উপায় :

পারিবারিক খামারে দেশী জাতের মুরগী পালনের লাভজনক উপায়ঃ--- আমাদের গ্রামীণ জনপদে আগে বেশীরভাগ ঘরে দেশী মুরগী পালন করা হতো। রাত-বিরাতে বাড়ীতে অতিথি এলে এই মুরগী জবাই করে আপ্যায়নের ব্যাবস্থা করা হতো। এমনকি মাঝে মাঝে গভীর রাতেও মুরগীর ডাকে ঘুম ভেঙ্গে যেতো। পরে জানতে পারতাম, মেহমান এসেছে তাই রাতেই মুরগী জবেহ করা হচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে রাতে তো দুরের কথা, দিনের বেলাতে পুরো এলাকা খুঁজে বেড়ালেও দেশী মুরগী খুব বেশী পাওয়া যাবে না। কারন আজ আর গ্রামীণ জনপদের মানুষ দেশী মুরগী আগের মত পালন করে না। কিন্তু এর কারন কি ? কেন মানুষ দেশী জাতের মুরগী পালন করছে না ? কি এর প্রতিবন্ধকতা ? কেন ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশী জাতের মুরগী ? সকলের অভিজ্ঞতালব্ধ মতামত কামনা করছি। এবং আপনাদের আলোচনা ও মতামতের আলোকে পরবর্তীতে দেশী জাতের মুরগী নিয়ে কিছু লেখার আশা করছি------- #উপরোল্লিখিত আহ্বানটি জানাই,আলোচনা/ মতামত গ্রহনের জন্য গত ২৫/০৭/২০১৬ ইং তারিখে। যাতে করে প্রকৃত কারন গুলো খুঁজে বের করে একটি ফলপ্রসূ সমাধান দেয়া যায় এবং দেশী মুরগী সফল ভাবে পালনে আবার সকলকে আগ্রহী করে তোলা যায়। আলহামদুলিল্লাহ্‌, অভুতপূর্ব সারা ...

পোল্ট্রি খামারি বন্ধুদের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর :

পোল্ট্রি খামারি বন্ধুদের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর : #মুরগীর রানীক্ষেত ঠেকাতে কি করবো ---? CAJউত্তর : প্রতিষেধক : বাচ্চাদের ৫-৭ দিন বয়সে বিসিআরডিবি টিকা চোখে ফোঁটা আকারে দিতে হবে। ২১ দিন বয়সে এবং ৬ মাসের বড় মোরগ-মুরগির জন্য আরডিভি ইঞ্জেকশন দিতে হবে। ১০০ মুরগির জন্য ১ টি ভায়াল যথেষ্ট। চিকিতসা : অক্সি টেট্রাসাইক্লিন গ্রুপের ওষুধ যেমন : রেনামাইসিন, বেক্টিট্যাব, টেট্রাভেট, টেকনোমাইসিন ডিএস যেকোনো একটি ট্যাবলেট ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ টি মুরগিকে ৩ দিন খাওয়ালে ভাল ফল পাওয়া যাবে। #মুরগির ই করাইজা (ঠান্ডা রোগ) হলে কী করবো--? CAJউত্তর : ঘরের ভেতর স্যাঁতস্যাতে ভাব দূর করতে হবে, আলো-বাতাসের পর্যাপ্ত প্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে, লিটার সবসময় শুষ্ক রাখতে হবে। আক্রান্ত মুরগিকে আলাদা করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। ডক্সিসাইক্সিন : ১ গ্রাম ২ থেকে ৩ লিটার পানিতে মিশিয়ে দিতে হবে এবং Ciprotrojin পাউডার: ১ লিটারে পানিতে ১ গ্রাম পরিমাণে ৫ দিন ধরে দিতে হবে। #মুরগির কলেরা হয়েছে (জ্বর থাকে,  প্রথম দিকে সবুজ ও সাদা পাতলা পায়খানা করে), কী করতে হবে--? CAJউত্তর: প্রথমত আক্রান্ত মুরগিকে দ্রুত আলাদা করে ...