সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ফ্রিল্যান্সিং/ কপি রাইটিং কি? কিভাবে কপি রাইটিং শিখতে হয় ? সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করে কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয়?

 

কপি রাইটিং কি? কিভাবে কপি রাইটিং শিখতে হয় ? সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করে কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয়?

Copy Writing


বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে ফ্রিল্যান্সিং হল সবথেকে জনপ্রিয় জীবিকাগুলোর মধ্যে অন্যতম। এযুগের মানুষ ঘরের মধ্যে বসেই পুরো পৃথিবী জুড়ে বিচরণ করছে শুধু আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে। একে অন্যের প্রয়োজনে প্রযুক্তিগত সাহায্য নিয়েই চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরণের কাজ করে দিচ্ছে। আর এটাই আসলে ফ্রিল্যান্সিং। যেখানে কাজের ধরন নিজের পছন্দ অনুযায়ী এবং স্বাধীন।

আর রোজগার? একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার চাকুরীজীবিদের থেকে কয়েকগুন বেশি রোজগার করেন। এই চমৎকার পেশা ফ্রিল্যান্সিং এর কিন্তু বিভিন্ন প্রকারভেদ বা ট্রেড রয়েছে। পূর্বের পোস্টে ট্রেডগুলো নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় ট্রেডগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

পূর্বের পোস্ট :
https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2023/06/blog-post_27.html

কপি রাইটিং :
কপি রাইটিং হলো কোন মাল্টিপল ডকুমেন্ট থেকে তথ্য বা কাজ সংগ্রহ করে অন্য একটি ডকুমেন্টে পুনরায় লিখতে বা অনুলিপি করতে যা সাধারণত কাজে লাগানো হয়। কপি রাইটিং বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যেমন অফিস ডকুমেন্ট, প্রস্তুতিপত্র, বিজনেস প্ল্যান, রিপোর্ট, এবং অন্যান্য। কপি রাইটিং এ আপনাকে অনুলিপি করার জন্য মূল ডকুমেন্টের সাথে সমস্ত তথ্য একই সারণিতে পুনরায় ব্যবহার করতে হবে।

কপি রাইটিং শিখতে নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করতে পারেন:
১. জ্ঞান অর্জন করুন: কপি রাইটিং শিখতে জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন। অনুলিপি করার জন্য সঠিক পদ্ধতি ও ভাষার জ্ঞান, ইমেল এবং অন্যান্য ডকুমেন্ট ফরমেটের সুযোগ ও ব্যবস্থা, মূল ডকুমেন্ট থেকে সংগৃহীত তথ্যের সারণি ইত্যাদি বিষয়ের উপর সম্যক জ্ঞান অর্জন জরুরী।

২. সঠিক পদ্ধতি জানুন: সঠিক কপি রাইটিং পদ্ধতি জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পরিষ্কার সাবলীল বাক্য গঠন, নির্দিষ্ট সংখ্যক অক্ষর ও শব্দ ব্যবহার, ডকুমেন্টের বিভাগে বিভিন্ন অংশের সারণির পরিপূর্ণতা ইত্যাদি সম্পর্কে সঠিক পদ্ধতি জানা অবশ্যই জরুরী।

৩. প্রশ্ন করুন ও অভিযোগ করুন: কপি রাইটিং শিখতে প্রশ্ন করা এবং অভিযোগ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনার কোন প্রশ্ন বা অস্পষ্টতা থাকে, তবে নিশ্চিত হওয়ার জন্য অনুলিপির অর্থ, প্রয়োজনীয়তা ও মান সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জিজ্ঞাসা বা জানার চেষ্টা করুন।

৪. প্রাকটিস করুন: কপি রাইটিং প্রাকটিস করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কপি রাইটিং দক্ষতা বাড়ানোর জন্য প্রাকটিস জরুরী। মানসম্পন্ন পড়াশোনার মাধ্যমে আপনি নিজের কপি রাইটিং দক্ষতার স্কিল উন্নত করতে পারেন।

৫. সম্পাদনা ও পর্যালোচনা করুন: কপি রাইটিং ডকুমেন্টে সম্পাদনা ও পর্যালোচনা করা উচিৎ। এটি আপনার কপি রাইটিং মান বৃদ্ধি ও ত্রুটি মুক্ত হওয়ার জন্য সহায়তা করবে। আপনি সাধারণত কোন বিষয়ে ভুল ধারণা বা অস্পষ্টতায় ভুগছেন না সেটা নিশ্চিত করতে পারেন।

০৬. মানসম্মত ট্রেনিং গ্রহণ করুন : বাংলাদেশে বিভিন্ন ভালো মানের ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে, যেখানে আপনি কপি রাইটিং সম্পর্কে বিস্তারিত শিক্ষা অর্জন করতে পারবেন। এই পদ্ধতিগুলি অনুসরণ করে আপনি কপি রাইটিং কৌশল সংগ্রহ করতে পারবেন। প্রাকটিস এবং সম্পাদনার মাধ্যমে আপনি সাধারণত উন্নতি লাভ করতে পারবেন এবং কপি রাইটিং দক্ষতা উন্নত করতে পারবেন।

স্ক্রিপ্ট রাইটিং কি? কোথায় কিভাবে শিখতে হয়? কিভাবে স্ক্রিপ্ট লিখতে হয়?

Script Writing



স্ক্রিপ্ট রাইটিং :
ফ্রিল্যান্সিং স্ক্রিপ্ট রাইটিং একটি পেশা যা ইন্টারনেটে ব্যবহৃত বিভিন্ন উপাদানের জন্য প্রযোজ্য। এই স্ক্রিপ্টগুলি বিজ্ঞাপন, টিভি শো, গল্প,ফিল্ম, ওয়েবসাইট, ব্লগপোস্ট সহ এবং অন্যান্য ধরণের মাধ্যমে ব্যবহার করা হয়। এই স্ক্রিপ্টগুলি অনুসরণ করে অভিনয়, কমিউনিকেশন, নির্মাণ, নির্দেশ করা হয়।

স্ক্রিপ্ট রাইটিং শিখতে আপনি নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে পারেন:
১. প্রথমে স্ক্রিপ্ট রাইটিং সম্পর্কে শিক্ষা গ্রহণ করুন: অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন টিউটোরিয়াল এবং বইসমূহ পাঠ করে স্ক্রিপ্ট রাইটিং সম্পর্কে সাধারণ ধারণা অর্জন করতে পারেন। বাংলাদেশে বিভিন্ন ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে, যেখান থেকে পরিপূর্ণ জ্ঞান অর্জনের জন্য আপনি কোর্স করে নিতে পারেন।

২. বিষয় নির্ধারণ করুন: স্ক্রিপ্ট লিখতে প্রথমে একটি বিষয় এবং এর উপাদানগুলি নির্ধারণ করা প্রয়োজন। এটি আপনার নির্ধারিত বিষয়ের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন উপাদান যেমন ক্যারেক্টার, পরিচিতি, পরিস্থিতি, প্লট ইত্যাদি যোগ করে নিতে হবে।

০৩. প্লট তৈরী করুন :স্ক্রিপ্ট লিখার জন্য একটি প্লট অবশ্যই দরকার। এটি স্ক্রিপ্টের মূল কাহিনী বা ইভেন্টগুলি সংক্রান্ত হতে পারে। প্লট তৈরি করার জন্য আপনি স্কেচ প্রণালী ব্যবহার করতে পারেন, যা প্লটের ভারসাম্যিক ধারণা দেয়।

৪. ক্যারেক্টার ডেভেলপমেন্ট: স্ক্রিপ্টে উপস্থিত থাকা ক্যারেক্টারগুলির মাধ্যমে কাহিনীকে প্রগতিশীল করে উপস্থাপন করে। আপনাকে স্ক্রিপ্টের সকল ক্যারেক্টারের চরিত্র উপস্থাপন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন, পরিমার্জন করতে হবে।

৫. প্যাস: একটি প্যাস হল স্ক্রিপ্টের একটি অংশ বা ধাপ, যা কাহিনীর প্রয়োজনে ঘটে থাকে। স্ক্রিপ্টে সাধারণত বিভিন্ন প্যাস থাকে, যেগুলি প্রথম ড্রাফট থেকে ফাইনাল স্ক্রিপ্টের দিকে অগ্রসর করে। আপনি প্যাসগুলি সঠিক পর্যালোচনা এবং এ সম্পর্কিত সমস্যাগুলি কাহিনী অনুযায়ী সমাধান করতে পারেন।

৬. ডায়ালগ লিখুন: স্ক্রিপ্টে ডায়ালগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে প্রতিটি ক্যারেক্টারের জন্য আলাদা উচ্চারণ স্টাইল এবং ডায়লগ নির্ধারণ করতে হবে। ডায়ালগ একটি ক্যারেক্টারের আদর্শ প্রতিবিম্ব, যা তার চরিত্রকে স্বতন্ত্র পরিচিত করে তোলে ।

৭. স্ক্রিপ্ট সামারি প্রস্তুত করুন: স্ক্রিপ্টের সকল অংশ লিখার পরে, আপনাকে একটি ফাইনাল স্ক্রিপ্ট তৈরি করতে হবে। এটি স্ক্রিপ্টের সমস্ত প্যাসগুলির উপর ভিত্তি করে থাকবে এবং প্রস্তাবিত উপাদানগুলি উপস্থাপন করবে। আপনি ডায়ালগ, একশন, স্কেন ডেসক্রিপশন ইত্যাদি এই স্ক্রিপ্টে সংক্রান্ত যে কোনও অতিরিক্ত তথ্য যোগ করতে পারেন।

স্ক্রিপ্ট লিখতে আপনি নিম্নলিখিত কিছু উপদেশ মেনে চলতে পারেন:
সরল এবং পরিষ্কার ভাষা ব্যবহার করুন।
লেখার প্রক্রিয়া সংক্রান্ত নীতিমালা এবং প্রয়োজনীয় ফরম্যাট মেনে চলুন।
ক্যারেক্টারের স্বতন্ত্র আদর্শ উপস্থাপন করুন এবং তাদের মধ্যে সম্পর্ক ও বৈচিত্র্য সৃষ্টি করুন।
স্ক্রিপ্টের ব্যাপ্তি ও দিক নির্ধারণ করুন। ক্রেডিবিলিটি বজায় রাখুন।

স্ক্রিপ্ট রাইটিং একটি সম্পূর্ণরূপে কৌশলগত পেশা, যা প্রয়োজনে, সময়ে ও অনুশীলনের সাথে সাথে উন্নতি করা যায়। আপনি প্রতিদিন বিভিন্ন বিষয়ের উপরে কিছু স্ক্রিপ্ট পাঠ করে, পরিশ্রম ও অভ্যাস করে আরও অভিজ্ঞ এবং চমৎকার একজন স্ক্রিপ্ট রাইটার হয়ে উঠতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং কি? কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হয়? সঠিকভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করার নিয়ম কি?

Digital Marketing


ডিজিটাল মার্কেটিং : ডিজিটাল মার্কেটিং হলো ইন্টারনেট এবং অন্যান্য ডিজিটাল মাধ্যমে প্রোডাক্ট বা সেবা বিক্রয় করার একটি প্রকাশনা ও বিপণনের পদ্ধতি। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কোম্পানির বা ব্র্যান্ডের কাছে সঠিক কাস্টমারদের পৌঁছে দেয়া, কাস্টমারদের সাথে সংযোগ স্থাপন করা এবং উন্নত বিক্রয় ও সেবা প্রদানে সহায়তা করা হয়।

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করতে পারেন:
অনলাইন অফলাইন মাধ্যমে পড়াশোনা : ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত ই-বই, ব্লগপোস্ট, উইবিনার, ভিডিও, টিউটোরিয়াল, অনলাইন কোর্স, এবং অন্যান্য রিসোর্সের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জন করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন ট্রেনিং সেন্টার থেকে কোর্স করে নিজের স্কিল আপ করে নিতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম পরিচিতি: বিভিন্ন ডিজিটাল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম, যেমন গুগল এ্যাডস, ফেসবুক বিজ্ঞাপন, ইমেল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে জানুন এবং এই প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করার উপায় শিখুন।

ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা অর্জন: ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য আপনি প্রাকটিস করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, ব্যবহারিক প্রকল্প চালানো, ক্যাম্পেইন পরিচালনা, বিজ্ঞাপন তৈরি ও পরিচালনা ইত্যাদি করে আপনি আপনার কাজের অভিজ্ঞতা ক্রমশঃ উন্নত করতে পারেন।

অনুসন্ধান ও পর্যবেক্ষণ: ডিজিটাল মার্কেটিং জগতে নতুন প্রয়োগ এবং পরিবর্তনের বিষয়গুলো অনুসন্ধান করুন। বৈশ্বিক মার্কেটিং ট্রেন্ড, মার্কেটিং টুলস সম্পর্কে পর্যবেক্ষন করুন এবং নতুন পদ্ধতিগুলোর সুবিধা ও সুযোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করুন।

সঠিকভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়মগুলি আছে:
লক্ষ্যস্থির করা : প্রথমেই আপনার নির্দিষ্ট লক্ষ্যগুলি সংজ্ঞায়িত করুন। কোন পণ্য বা সেবা প্রচারের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং চালাচ্ছেন তা নির্ধারন করে সে অনুযায়ী ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করুন।

লক্ষ্যমাত্রা পরিমাপ করুন: আপনার লক্ষ্যগুলির প্রতিদিন বা পর্যাপ্ত সময় ধরে কয়েকটি বিষয় (যেমন, সাইটের ভিজিটর সংখ্যা, সামাজিক মাধ্যমে লাইক এবং শেয়ারের সংখ্যা, বিজ্ঞাপন ক্লিক সংখ্যা ইত্যাদি) ব্যবহার করে পরিসংখ্যান বের করুন।

আর্থিক বিনিয়োগ নির্ধারণ করুন: ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের জন্য আপনার আর্থিক বিনিয়োগ নির্ধারণ করুন। ক্যাম্পেইনের জন্য কত বাজেট ব্যয় করা উচিত এবং আর্থিক হারের উপর ভিত্তি করে ক্যাম্পেইন চালানোর জন্য বিভিন্ন উপায় বা পদ্ধতি সম্পর্কে পরিকল্পনা নির্ধারিত করুন।

টার্গেট পাবলিক বা ক্লায়েন্ট নির্ধারণ করুন: আপনার কাস্টমাররা কে তা সম্পর্কে জানুন এবং তাদের মধ্যে আপনার টার্গেট পাবলিক বা ক্লায়েন্ট নির্ধারণ করুন। কাস্টমাররা যারা আপনার প্রোডাক্ট বা সেবা সর্বাধিক উপভোগ করতে পারে তাদেরকে প্রধানত টার্গেট করতে পারলে আপনার কাজের বেটার রেজাল্ট আসার সম্ভবনা বৃদ্ধি পাবে।

কন্টেন্ট মার্কেটিং পরিকল্পনা করুন: আপনার কাস্টমারদের টার্গেট করে আকর্ষণীয়, মানসম্পন্ন এবং উপযুক্ত কন্টেন্ট প্রকাশ করার জন্য একটি কন্টেন্ট মার্কেটিং পরিকল্পনা করুন। কন্টেন্ট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি পরিকল্পিত করণীয় তৈরি করতে পারেন, ব্র্যান্ড স্থাপন করতে পারেন এবং কাস্টমারদের সংগ্রহের উপযুক্ত সামগ্রী প্রদান করতে পারেন।

সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করুন: সামাজিক মাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মগুলির ( ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টগ্রাম ইত্যাদি ) ব্যবহার করে আপনার পণ্য সেবার প্রচার করুন এবং কাস্টমারদের সাথে ব্যক্তিগত সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা করুন। সামাজিক মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার বা কন্টেন্ট শেয়ার করে আপনি আপনার কাস্টমারদের অধিক আকর্ষণ করতে পারেন।

পরিসংখ্যান এবং পর্যবেক্ষণ: আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং পরিকল্পনার উপর ভিত্তি করে একটি পরিসংখ্যান এবং পর্যবেক্ষণ করুন। মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের ফলাফল এবং পারফরমেন্স মেট্রিক্স গুলির উপর নজর রাখুন এবং একটা স্পষ্ট পরিসংখ্যান করুন।

উল্লেখিত নিয়মগুলি অনুসরণ করে আপনি সঠিকভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং চালাতে পারেন। তবে মনে রাখবেন যে, ডিজিটাল মার্কেটিং প্রক্রিয়াটি সামগ্রিকভাবে প্রভাবিতও হতে পারে আবার নির্দিষ্ট কিছু বিষয় পরিবর্তনের প্রয়োজনও হতে পারে। তাই নিয়মগুলি আপনার সার্বিক পরিসংখ্যান এবং পরিস্কার একটি ধারণার আলোকে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে পারেন।

Copy Writing

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সবজি ও ফল চাষের বারো মাসের পঞ্জিকা:,

সবজি ও ফল চাষের বারো মাসের পঞ্জিকা- - আমাদের দেশে সাধারণত ঋতু বা মৌসুম ছ’টি। আর কৃষির মৌসুম তিনটি- খরিফ-১, খরিফ-২ ও রবি। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে যদিও কৃষি মৌসুমকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে, কিন্তু ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া, জলবায়ু এবং আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে প্রতি মাসের প্রতিটি দিনই কিছু না কিছু কৃষি কাজ করতে হয়। চাষিরা নিজস্ব চিন্তা ধারা, চাহিদা ও আর্থিক দিক বিবেচনা করে নিজের মত প্রতিদিনের কাজ গুলোকে সাজিয়ে নিবেন ও বাস্তবে রূপ দেবেন।  ক্লিক করুন: বেগুন চাষ পদ্ধতি : https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/caj.html পশু পাখি ও তাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় : https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/blog-post.html https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/blog-post_22.html বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল-মধ্য মে): লালশাক, গিমাকলমি, ডাঁটা, পাতাপেঁয়াজ, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স বীজ বপন এর উত্তম সময় . সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চারা রোপণ করতে হবে । মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা, চিচিংগা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন করতে হবে . কুমড়া জাতীয় সবজির

পরিবারিক খামারে দেশী জাতের মুরগী পালনের লাভজনক উপায় :

পারিবারিক খামারে দেশী জাতের মুরগী পালনের লাভজনক উপায়ঃ--- আমাদের গ্রামীণ জনপদে আগে বেশীরভাগ ঘরে দেশী মুরগী পালন করা হতো। রাত-বিরাতে বাড়ীতে অতিথি এলে এই মুরগী জবাই করে আপ্যায়নের ব্যাবস্থা করা হতো। এমনকি মাঝে মাঝে গভীর রাতেও মুরগীর ডাকে ঘুম ভেঙ্গে যেতো। পরে জানতে পারতাম, মেহমান এসেছে তাই রাতেই মুরগী জবেহ করা হচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে রাতে তো দুরের কথা, দিনের বেলাতে পুরো এলাকা খুঁজে বেড়ালেও দেশী মুরগী খুব বেশী পাওয়া যাবে না। কারন আজ আর গ্রামীণ জনপদের মানুষ দেশী মুরগী আগের মত পালন করে না। কিন্তু এর কারন কি ? কেন মানুষ দেশী জাতের মুরগী পালন করছে না ? কি এর প্রতিবন্ধকতা ? কেন ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশী জাতের মুরগী ? সকলের অভিজ্ঞতালব্ধ মতামত কামনা করছি। এবং আপনাদের আলোচনা ও মতামতের আলোকে পরবর্তীতে দেশী জাতের মুরগী নিয়ে কিছু লেখার আশা করছি------- #উপরোল্লিখিত আহ্বানটি জানাই,আলোচনা/ মতামত গ্রহনের জন্য গত ২৫/০৭/২০১৬ ইং তারিখে। যাতে করে প্রকৃত কারন গুলো খুঁজে বের করে একটি ফলপ্রসূ সমাধান দেয়া যায় এবং দেশী মুরগী সফল ভাবে পালনে আবার সকলকে আগ্রহী করে তোলা যায়। আলহামদুলিল্লাহ্‌, অভুতপূর্ব সারা

পোল্ট্রি খামারি বন্ধুদের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর :

পোল্ট্রি খামারি বন্ধুদের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর : #মুরগীর রানীক্ষেত ঠেকাতে কি করবো ---? CAJউত্তর : প্রতিষেধক : বাচ্চাদের ৫-৭ দিন বয়সে বিসিআরডিবি টিকা চোখে ফোঁটা আকারে দিতে হবে। ২১ দিন বয়সে এবং ৬ মাসের বড় মোরগ-মুরগির জন্য আরডিভি ইঞ্জেকশন দিতে হবে। ১০০ মুরগির জন্য ১ টি ভায়াল যথেষ্ট। চিকিতসা : অক্সি টেট্রাসাইক্লিন গ্রুপের ওষুধ যেমন : রেনামাইসিন, বেক্টিট্যাব, টেট্রাভেট, টেকনোমাইসিন ডিএস যেকোনো একটি ট্যাবলেট ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ টি মুরগিকে ৩ দিন খাওয়ালে ভাল ফল পাওয়া যাবে। #মুরগির ই করাইজা (ঠান্ডা রোগ) হলে কী করবো--? CAJউত্তর : ঘরের ভেতর স্যাঁতস্যাতে ভাব দূর করতে হবে, আলো-বাতাসের পর্যাপ্ত প্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে, লিটার সবসময় শুষ্ক রাখতে হবে। আক্রান্ত মুরগিকে আলাদা করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। ডক্সিসাইক্সিন : ১ গ্রাম ২ থেকে ৩ লিটার পানিতে মিশিয়ে দিতে হবে এবং Ciprotrojin পাউডার: ১ লিটারে পানিতে ১ গ্রাম পরিমাণে ৫ দিন ধরে দিতে হবে। #মুরগির কলেরা হয়েছে (জ্বর থাকে,  প্রথম দিকে সবুজ ও সাদা পাতলা পায়খানা করে), কী করতে হবে--? CAJউত্তর: প্রথমত আক্রান্ত মুরগিকে দ্রুত আলাদা করে ফেলত