সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ওয়েব ডেভলপমেন্ট কি ? কিভাবে শিখতে হয় ?

ওয়েব ডেভলপমেন্ট কি ? কিভাবে শিখতে হয় ?

বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে ফ্রিল্যান্সিং হল সবথেকে জনপ্রিয় জীবিকাগুলোর মধ্যে অন্যতম। এযুগের মানুষ ঘরের মধ্যে বসেই পুরো পৃথিবী জুড়ে বিচরণ করছে শুধু আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে। একে অন্যের প্রয়োজনে প্রযুক্তিগত সাহায্য নিয়েই চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরণের কাজ করে দিচ্ছে। আর এটাই আসলে ফ্রিল্যান্সিং। যেখানে কাজের ধরন নিজের পছন্দ অনুযায়ী এবং স্বাধীন। আর রোজগার? একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার চাকুরীজীবিদের থেকে কয়েকগুন বেশি রোজগার করেন।

পূর্বের পোস্ট :

ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন করবেন ?

https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2023/06/blog-post_22.html

এই চমৎকার পেশা ফ্রিল্যান্সিং এর কিন্তু বিভিন্ন প্রকারভেদ বা ট্রেড রয়েছে। পূর্বের পোস্টে ট্রেডগুলো নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় ট্রেডগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

ফ্রিল্যান্সিং এর একটি চাহিদা সম্পন্ন ট্রেড হলো ওয়েব ডেভলপমেন্ট। একজন দক্ষ ওয়েব ডেভলপারের চাহিদা ব্যাপক।

Freelancing -- Web Development


ওয়েব ডেভলপমেন্ট কি?

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হলো ওয়েব সাইট বা অ্যাপ্লিকেশন তৈরির পদ্ধতি বা প্রক্রিয়া যা ওয়েব ব্রাউজারে প্রদর্শিত হয়। এটি ওয়েব সাইটের পাতা বা কনটেন্টকে সুন্দর আকারে দেখানোর জন্য মার্কআপ ভাষা ব্যবহার করে প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে উপাদান গঠন করা হয়। ওয়েব ডেভেলপমেন্টের প্রধান উপাদান হলো হাইপারটেক্সমার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ (HTML), স্টাইলিং শিট ল্যাঙ্গুয়েজ (CSS), এবং জাভাস্ক্রিপ্ট (JavaScript)।

কিভাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে হয়?

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে হলে আপনি নিম্নলিখিত কয়েকটি পদক্ষেপ অনুসরণ করতে পারেন:

HTML এবং CSS শিখুন:

HTML হলো ওয়েব পৃষ্ঠার স্ট্রাকচার নির্ধারণ করার জন্যে এবং CSS হলো স্টাইল এবং লে-আউট নির্ধারণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই দুটি বিষয় শেখার দ্বারা আপনি ওয়েবসাইডের পেইজগুলি তৈরি করতে পারবেন।

জাভাস্ক্রিপ্ট শিখুন:

জাভাস্ক্রিপ্ট ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য একটি ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং ভাষা। এটি ওয়েব পেইজ বা পৃষ্ঠাগুলির নিউয়ান্স এবং ইন্টারাকটিভিটি যোগ করতে ব্যবহৃত হয়। জাভাস্ক্রিপ্ট এর স্ট্যান্ডার্ড ওয়েব এপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক যেমন React.js বা Angular.js শিখতে পারেন।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট টুলস শিখুন:

আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্টের সাথে সম্পর্কিত টুলস শিখতে পারেন, যেমন ফাইল এডিটর (VS Code, Sublime Text), সংক্ষেপণ,সংকলন (Webpack,Web Compilation), সংক্ষেপণ ভিত্তিক প্রোগ্রামিং ভাষা (Sass, Less), ডেভলপমেন্ট সার্ভার (Node.js, Express.js), গিট (Git) ইত্যাদি।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর জন্য ফ্রেমওয়ার্ক শিখুন:

প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপমেন্ট জন্য আপনি প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী একটি ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক শিখতে পারেন। এটি আপনাকে কোড স্ট্রাকচার সহজ করে দিয়ে উন্নত ফিচার এবং কর্মক্ষমতা যোগ করতে সহায়তা করে। কিছু জনপ্রিয় ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক হল: React.js, Angular.js, Vue.js।

প্র্যাকটিস করুন:

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখার জন্য অভ্যাস করতে হবে। নিজের উদ্ভাবিত প্রজেক্ট শুরু করুন এবং প্রয়োজনীয় টুলস এবং কনসেপ্টগুলি প্রয়োগ করুন। এছাড়াও প্রয়োজনে অনলাইন টিউটোরিয়াল, কোর্স বা মেন্টরের সাথে কাজ করতে পারেন।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কিত জ্ঞান পাওয়ার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন সাধারণ এবং একাডেমিক রিসোর্সগুলি পাওয়া যায়। এগুলির মধ্যে কিছু উদাহরণ হলো:

Mozilla Developer Network (MDN): https://developer.mozilla.org/

W3Schools: https://www.w3schools.com/

FreeCodeCamp: https://www.freecodecamp.org/

Udemy: https://www.udemy.com/

Coursera: https://www.coursera.org/


এছাড়াও, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার জন্য বই এবং ম্যাগাজিনের মাধ্যমেও সংশ্লিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়। সাধারণত কোনও অনলাইন বই স্টোরে সম্প্রতি প্রকাশিত বইগুলি দেখতে পারেন যা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে সাহায্য করবে। এছাড়াও আমাদের দেশে অনেক মানসম্মত ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে। সেসব প্রতিষ্ঠান থেকে কোর্স করে নিতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং এর আর একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রেড হলো গ্রাফিক্স ডিজাইন।

Graficks Design


📚গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? কিভাবে শিখবেন ?


📚গ্রাফিক্স ডিজাইন কি?

গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো কোনও প্রকল্প বা প্রডাক্টের জন্য গ্রাফিক্স এলিমেন্টগুলি তৈরি করা এবং অপ্টিমাইজ করা। গ্রাফিক্স ডিজাইন সংক্রান্ত কাজের মধ্যে প্রযুক্তিগত ডিজাইন, ক্রিয়েটিভ ডিজাইন এবং ডিজিটাল ডিজাইনের উপস্থাপনা রয়েছে। গ্রাফিক্স ডিজাইনে মানচিত্র, প্রেজেন্টেশন, লোগো, এনিমেশন, ফটোগ্রাফি, এবং ডিজিটাল ইমেজ তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়।

কিভাবে শিখবেন?

গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে আপনি নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে পারেন:

গ্রাফিক্স সফটওয়্যার শিখুন:

প্রথমে আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার শিখতে হবে। Adobe Photoshop, Adobe Illustrator, CorelDRAW, ইত্যাদি সফটওয়্যারগুলি এই ক্যাটাগরিতে প্রয়োজনীয়। এই সফটওয়্যার গুলির ব্যবহার শিখে আপনি অলিভার, ব্রাশ, লেয়ার, স্মাডজ, কালার করেকশন, মাস্কিং, এনিমেশন, এবং অন্যান্য গ্রাফিক্স ডিজাইন টেকনিকগুলি সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ডিজাইন স্কিল উন্নত করুন:

গ্রাফিক্স ডিজাইনে ক্রিয়েটিভিটি এবং আইডিয়াগুলির গুরুত্ব অনেক বেশি। আপনার স্কিলটি উন্নত করার জন্য ডিজাইন স্কুল, কোর্স, ওয়েবিনার, অনলাইন টিউটোরিয়াল এবং প্রাকটিসের মাধ্যমে ডিজাইন দক্ষতা বাড়ানো যায়। ডিজাইন নিয়ম, কলার থিওরি, লে-আউট, কম্পোজিশন, টাইপোগ্রাফি, ব্র্যান্ডিং, মার্কেটিং এবং গ্রাফিক্স প্রিন্টিং সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।

ইন্টারনেট সম্পর্কিত গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখুন:

ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর জন্য আপনার ধারণা থাকা উচিৎ। ওয়েব ডিজাইন, ইউআই/ইউকেই ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া ডিজাইন, ব্লগ গ্রাফিক্স, ব্যানার ডিজাইন, ই-মেইল, মার্কেটিং ডিজাইন এবং অনলাইন প্রেজেন্টেশন এর জন্য গ্রাফিক্স তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়।

সোশ্যাল মিডিয়া ও কমিউনিটির সাথে যোগাযোগ করুন:

গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের কমিউনিটিতে যুক্ত হতে পারেন। কমিউনিটিতে আপনি আরো ভালো জ্ঞান অর্জনে অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের পরামর্শ পেতে পারেন, সাথে সাথে নতুন প্রজেক্টগুলির সম্পর্কে ধারণা অর্জনের সুযোগ পাবেন।

নিজের প্রজেক্ট শুরু করুন:

গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখার একটি উপায় হলো নিজের প্রজেক্ট শুরু করা। নিজের আইডিয়াগুলি অনুসরণ করে বিভিন্ন গ্রাফিক্স প্রজেক্ট তৈরি করুন এবং প্রকাশ করুন। এটি আপনাকে নিজের দক্ষতা বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি করবে এবং প্রকাশিত প্রজেক্টগুলি আপনার পোর্টফোলিওর অংশ হিসাবে কাজ করবে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে জানার জন্য অনলাইন টিউটোরিয়াল, প্রশিক্ষণ কোর্স, অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, বই এবং ইন্টারনেটে বিভিন্ন সংস্থার প্রকাশিত সংবাদপত্রের মাধ্যমে জানা যায়। আপনি এগুলি অনুসরণ করে নিজের দক্ষতা আরো উন্নত করতে পারেন। বিভিন্ন ট্রেনিং সেন্টারে শর্ট বা লং কোর্স করে নিতে পারেন।

আজকের আলোচনার মাধ্যমে ওয়েব ডেভলপমেন্ট ও গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে মোটামুটি একটি ধারণা পেয়েছেন আশা করছি। আসলে শিক্ষার কোন শেষ নেই। একটি আর্টিকেল পরে আপনি পুরো বিষয় সম্পর্কে জেনে যাবেন, এটা অসম্ভব। যারা এডভান্সড টেকনোলোজি নিয়ে কাজ করেন, তারা আরো বেশি অভিজ্ঞ। তাই যেকোনো কাজ শুরুর পূর্বে অবশ্যই অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের পরামর্শ সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সবজি ও ফল চাষের বারো মাসের পঞ্জিকা:,

সবজি ও ফল চাষের বারো মাসের পঞ্জিকা- - আমাদের দেশে সাধারণত ঋতু বা মৌসুম ছ’টি। আর কৃষির মৌসুম তিনটি- খরিফ-১, খরিফ-২ ও রবি। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে যদিও কৃষি মৌসুমকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে, কিন্তু ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া, জলবায়ু এবং আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে প্রতি মাসের প্রতিটি দিনই কিছু না কিছু কৃষি কাজ করতে হয়। চাষিরা নিজস্ব চিন্তা ধারা, চাহিদা ও আর্থিক দিক বিবেচনা করে নিজের মত প্রতিদিনের কাজ গুলোকে সাজিয়ে নিবেন ও বাস্তবে রূপ দেবেন।  ক্লিক করুন: বেগুন চাষ পদ্ধতি : https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/caj.html পশু পাখি ও তাদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় : https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/blog-post.html https://smartfarmeralaminjuel.blogspot.com/2020/01/blog-post_22.html বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল-মধ্য মে): লালশাক, গিমাকলমি, ডাঁটা, পাতাপেঁয়াজ, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স বীজ বপন এর উত্তম সময় . সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চারা রোপণ করতে হবে । মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা, চিচিংগা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন করতে হবে . কুমড়া জাতীয় সবজির

পরিবারিক খামারে দেশী জাতের মুরগী পালনের লাভজনক উপায় :

পারিবারিক খামারে দেশী জাতের মুরগী পালনের লাভজনক উপায়ঃ--- আমাদের গ্রামীণ জনপদে আগে বেশীরভাগ ঘরে দেশী মুরগী পালন করা হতো। রাত-বিরাতে বাড়ীতে অতিথি এলে এই মুরগী জবাই করে আপ্যায়নের ব্যাবস্থা করা হতো। এমনকি মাঝে মাঝে গভীর রাতেও মুরগীর ডাকে ঘুম ভেঙ্গে যেতো। পরে জানতে পারতাম, মেহমান এসেছে তাই রাতেই মুরগী জবেহ করা হচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে রাতে তো দুরের কথা, দিনের বেলাতে পুরো এলাকা খুঁজে বেড়ালেও দেশী মুরগী খুব বেশী পাওয়া যাবে না। কারন আজ আর গ্রামীণ জনপদের মানুষ দেশী মুরগী আগের মত পালন করে না। কিন্তু এর কারন কি ? কেন মানুষ দেশী জাতের মুরগী পালন করছে না ? কি এর প্রতিবন্ধকতা ? কেন ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশী জাতের মুরগী ? সকলের অভিজ্ঞতালব্ধ মতামত কামনা করছি। এবং আপনাদের আলোচনা ও মতামতের আলোকে পরবর্তীতে দেশী জাতের মুরগী নিয়ে কিছু লেখার আশা করছি------- #উপরোল্লিখিত আহ্বানটি জানাই,আলোচনা/ মতামত গ্রহনের জন্য গত ২৫/০৭/২০১৬ ইং তারিখে। যাতে করে প্রকৃত কারন গুলো খুঁজে বের করে একটি ফলপ্রসূ সমাধান দেয়া যায় এবং দেশী মুরগী সফল ভাবে পালনে আবার সকলকে আগ্রহী করে তোলা যায়। আলহামদুলিল্লাহ্‌, অভুতপূর্ব সারা

পোল্ট্রি খামারি বন্ধুদের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর :

পোল্ট্রি খামারি বন্ধুদের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর : #মুরগীর রানীক্ষেত ঠেকাতে কি করবো ---? CAJউত্তর : প্রতিষেধক : বাচ্চাদের ৫-৭ দিন বয়সে বিসিআরডিবি টিকা চোখে ফোঁটা আকারে দিতে হবে। ২১ দিন বয়সে এবং ৬ মাসের বড় মোরগ-মুরগির জন্য আরডিভি ইঞ্জেকশন দিতে হবে। ১০০ মুরগির জন্য ১ টি ভায়াল যথেষ্ট। চিকিতসা : অক্সি টেট্রাসাইক্লিন গ্রুপের ওষুধ যেমন : রেনামাইসিন, বেক্টিট্যাব, টেট্রাভেট, টেকনোমাইসিন ডিএস যেকোনো একটি ট্যাবলেট ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ টি মুরগিকে ৩ দিন খাওয়ালে ভাল ফল পাওয়া যাবে। #মুরগির ই করাইজা (ঠান্ডা রোগ) হলে কী করবো--? CAJউত্তর : ঘরের ভেতর স্যাঁতস্যাতে ভাব দূর করতে হবে, আলো-বাতাসের পর্যাপ্ত প্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে, লিটার সবসময় শুষ্ক রাখতে হবে। আক্রান্ত মুরগিকে আলাদা করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। ডক্সিসাইক্সিন : ১ গ্রাম ২ থেকে ৩ লিটার পানিতে মিশিয়ে দিতে হবে এবং Ciprotrojin পাউডার: ১ লিটারে পানিতে ১ গ্রাম পরিমাণে ৫ দিন ধরে দিতে হবে। #মুরগির কলেরা হয়েছে (জ্বর থাকে,  প্রথম দিকে সবুজ ও সাদা পাতলা পায়খানা করে), কী করতে হবে--? CAJউত্তর: প্রথমত আক্রান্ত মুরগিকে দ্রুত আলাদা করে ফেলত