এদেশে কৃষিকাজ এর পুরুস্কার হলো লক্ষ লক্ষ টাকা ঋণ :
দেরিতে হলেও মানুষ আজ কিছুটা বুঝতে পেরেছে যে বেঁচে থাকতে হলে খাদ্য কতোটা জরুরী। আর সেই খাদ্য উৎপাদনে কৃ্ষকই আজ একমাত্র আশ্রয় স্থল । কিন্ত ধারবাহিক লোকসান গুনে গুনে কৃষক কৃষিকাজ ছেড়ে দিয়েছে । যে আমি কৃষিকে উদ্বুদ্ধ করার জণ্য শত শত আর্টিকেল লিখেছি, সেই আমি নিজেই এখন কৃ্ষি বিমুখ । আর এর মূল কারণ, দেশে কৃষিবান্ধব পরিবেশ না থাকা । গত বছর কৃষক ৪০০/৪৫০ টাকা মন ধান বিক্রয় করেছে ।মন প্রতি লোকসান গুনতে হয়েছে ১৫০ টাকা । রোগের প্রাদুর্ভাব, বাচ্চা-খাদ্য -ভেকসিন /ঔষধ এর উচ্চ মূল্য, সব মিলিয়ে মোটা অংকের লোকসান । তাই একের পর এক পোল্ট্রি খামার বন্ধ হয়েছে । দুধের দাম কম, অথচ খাবারের দাম চড়া । দুধ বিক্রয় করে মূলধন ফেরৎ পাওয়া কিংবা লাভ তো দুরকা বাত, লেবার খরচ আর গরুর খাদ্যের যোগান দেয়াই খামারিদের পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে । তাই গরুর সেট সেও ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে । এই দেশে #কৃষিকাজ #এর #পুরুস্কার হলো লক্ষ লক্ষ টাকা ঋণ ।
দেরিতে হলেও মানুষ আজ কিছুটা বুঝতে পেরেছে যে বেঁচে থাকতে হলে খাদ্য কতোটা জরুরী। আর সেই খাদ্য উৎপাদনে কৃ্ষকই আজ একমাত্র আশ্রয় স্থল । কিন্ত ধারবাহিক লোকসান গুনে গুনে কৃষক কৃষিকাজ ছেড়ে দিয়েছে । যে আমি কৃষিকে উদ্বুদ্ধ করার জণ্য শত শত আর্টিকেল লিখেছি, সেই আমি নিজেই এখন কৃ্ষি বিমুখ । আর এর মূল কারণ, দেশে কৃষিবান্ধব পরিবেশ না থাকা । গত বছর কৃষক ৪০০/৪৫০ টাকা মন ধান বিক্রয় করেছে ।মন প্রতি লোকসান গুনতে হয়েছে ১৫০ টাকা । রোগের প্রাদুর্ভাব, বাচ্চা-খাদ্য -ভেকসিন /ঔষধ এর উচ্চ মূল্য, সব মিলিয়ে মোটা অংকের লোকসান । তাই একের পর এক পোল্ট্রি খামার বন্ধ হয়েছে । দুধের দাম কম, অথচ খাবারের দাম চড়া । দুধ বিক্রয় করে মূলধন ফেরৎ পাওয়া কিংবা লাভ তো দুরকা বাত, লেবার খরচ আর গরুর খাদ্যের যোগান দেয়াই খামারিদের পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে । তাই গরুর সেট সেও ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে । এই দেশে #কৃষিকাজ #এর #পুরুস্কার হলো লক্ষ লক্ষ টাকা ঋণ ।
মাননীয়, মাঠপর্যায়ে এসে দেখে যেতে পারেন । কি হালে আছে দেশের কৃষক । এরপরও কৃ্ষি কাজ কিভাবে করবে ? একই তো দশা বেশীরভাগ কৃষকের । কৃষকের জণ্য, কৃষক বাঁচানোর জণ্য কতোবার দাবী তুলেছি , ফেসবুকে একেরপর এক লিখে গেছি , এখনো লিখছি । কিন্ত লাভ হয়নি । কিন্ত আজ বিপদগ্রস্ত হয়ে রাষ্ট্র বুঝতে পারছে , কৃ্ষি কতোটা গুরুত্বপূর্ন খাত।
কর্তা ব্যক্তিবর্গের কাছে অনুরোধ, পরিকল্পনা আর কথায় নয় , কৃষককে দৃশ্যমান সহযোগিতা করুন । প্রণোদনার টাকা যাতে প্রান্তিক কৃষক/খামারিরা পায়, তার সুব্যস্থা নিশ্চিত করুন । এদেশের কৃষক বেইমান, লুটেরা নয় । তারা যখন নিজেরা না খেয়েই দেশের জণ্য অবদান রাখছে, তখন পেট পুরে খেতে পারলে মাঠে ঘাটে সোনা ফলাবে । ইনশাআল্লাহ, দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, চিরতরে খাদ্যাভাব/দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা পালিয়ে যাবে । ---চাষা আলামিন জুয়েল ॥
কর্তা ব্যক্তিবর্গের কাছে অনুরোধ, পরিকল্পনা আর কথায় নয় , কৃষককে দৃশ্যমান সহযোগিতা করুন । প্রণোদনার টাকা যাতে প্রান্তিক কৃষক/খামারিরা পায়, তার সুব্যস্থা নিশ্চিত করুন । এদেশের কৃষক বেইমান, লুটেরা নয় । তারা যখন নিজেরা না খেয়েই দেশের জণ্য অবদান রাখছে, তখন পেট পুরে খেতে পারলে মাঠে ঘাটে সোনা ফলাবে । ইনশাআল্লাহ, দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, চিরতরে খাদ্যাভাব/দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা পালিয়ে যাবে । ---চাষা আলামিন জুয়েল ॥

মন্তব্যসমূহ